Home Assignment Class 8 Bangla Assignment Answer 2021 (9th Week)

Class 8 Bangla Assignment Answer 2021 (9th Week)

by Informer

9th week Class 8 Bangla Assignment Solution 2021: Class 8 Bangla assignment answer 2021 9th week  is available in our website. We hope it will be great post to find out class 8 Bangla assignment with 100% right solve. This post will be written for you so keep your eyes.

Class 8 Bangla Assignment Answer 2021

Bangla is most attractive and common subject for our country. The history of Bangla language is the most of development in Bangladesh. Maximum students don’t understand Bengal properly lack of guideline that’s why we are here. Students need study and we need give a path for better understand in it. There are many way to learn on Bangla subject among that web site is the different way. We give the information about class 8 bangla assignment answer 2021 this after a long analysis about any topics. Generally our duty to give structural assignment and student duty only read and learn. When students know about  somadan 2021 for assignment for all week activity then students get the interest to study Bangla.

9th week Class 8 Bangla Assignment Solution 2021

Hello students we know that you all are looking for solve of Bangla .  All students of class eight Bangla assignment answer generally search no problem it is a right place. This post makes you a special expert on subject. It will be more special from yours rights activities. There are all students of class eight enjoy it by deep of harts, students get it for their self-study. We are posting some proper ideas for class eight students about 9th week class 8 bangla assignment solution 2021 so read our post carefully.

Question – নিজের ভ্রমন অভিজ্ঞতা অথবা কারো কাছ থেকৈ শোনা একটি ভ্রমন কাহিনী বর্ণনা দিয়ে ১৫০ শব্দের মধ্যে একটি নিবন্ধ রচনা করা।


Answer 1

সুন্দরবন ভ্রমণের অভিজ্ঞতা

“বিশ্বভুবন মনমােহন বলে কাছে আয়,
চারদেয়ালের গণ্ডি ছেড়ে তাই তাে ছুটে যায়”

অনেক অনেক দূরে ভ্রমণে যেতে আমাদের সকলেরই মন চায় কিন্তু নানা কারণে দূরের ভ্রমণ সম্ভব হয়ে ওঠেনা । ভ্রমণ মানেই অচেনাকে চেনা অজানাকে জানা। ভ্রমণ আমাদের বর্তমান জীবনের অতীব গুরুত্বপূর্ন একটি অংশ যাকে অস্বীকার করা যায় না। ভ্রমণ আমাদের ক্লান্তি ও গ্লানিতে ভরে ওঠা মনকে সতেজ করে তােলে। আমি আদ্যোপান্ত একজন ভ্রমণপিপাসু। এতে প্রত্যেক বছর কোথাও-না-কোথাও ব্যস্ত জীবন থেকে কিছুদিনের মুক্তি খুঁজে নেওয়ার উদ্দেশ্যে আমি ছুটে যাই। তেমনই আমার এই বছরের ভ্রমণ গন্তব্য ছিলাে দক্ষিনের ম্যানগ্রোভ খ্যাত “সুন্দরবন”।

আমাদের গন্তব্য সুন্দরবনের যাত্রা শুরু হয় ঢাকা থেকে খুলনার উদ্দেশ্যে বাস ছাড়ার মাধ্যমে। ৬ ঘন্টার যাত্রায় বাসে করে আমি খুলনা পৌঁছাই। তারপর খুলনা সদর থেকে অটোতে করে আমি পৌঁছে গেছিলাম সােনাখালি লঞ্চঘাট। সেখান থেকে লঞ্চে করে সুন্দরবনের বুকে একটু একটু করে আমার প্রবেশ শুরু। লঞ্চে ওঠার পর থেকেই মুহূর্তে মুহূর্তে চারপাশের দৃশ্য বদলে যেতে থাকে।

খানিকটা যাওয়ার পর দেখা যায় বিভিন্ন ধরনের গাছ-গাছালি, নদীর দুপাশ থেকে কানে ভেসে আসে পাখিদের কোলাহল। লঞ্চ থেকে পানির দিকে  চোখ পড়তেই দেখতে পেলাম বিখ্যাত গাঙ্গেয় ডলফিন যাকে চলিত ভাষায় বলা হয় শুশুক। তারপর লঞ্চ থেকে যখন নামলাম তখন সূর্য প্রায় পশ্চিম গগনে ঢলে পড়ার মত অবস্থা। শীতের দিন বলে একটু শীত শীত করতে লাগলাে।

সুন্দরবন প্রাকৃতিক বৈচিত্র্যে ভরপুর। আমার যে গাইড তার কাছ থেকেই জানতে পারলাম ভারত-বাংলাদেশ , দুই দেশ জুড়ে বিস্তৃত সুন্দরবনে প্রায় ৩৫০ প্রজাতির উদ্ভিদ পাওয়া যায়। এর মধ্যে অধিকাংশই ম্যানগ্রোভ জাতীয় উদ্ভিদ। সুন্দরবন পৌঁছনাের পরের দিন জঙ্গল সাফারিতে বেরিয়ে দেখতে পেলাম ঘন বনের ফাঁক দিয়ে সূর্যের আলাে এসে পড়েছে মাটিতে।
বিভিন্ন নাম না জানা অনেক রকম গাছ, পাখিদের আওয়াজ আর অদ্ভূত এক মায়াবী নিস্তব্ধতা সমগ্র প্রকৃতিকে যেন ঘিরে রেখেছে। এরইমধ্যে শ্বাসমূল আর ঠেস মূল যুক্ত গাছগুলাে পরিবেশকে আরাে মায়াবী করে তুলেছে।

পথ চলতে চলতে চোখে পড়লাে বিভিন্ন ধরনের অত্যন্ত সুন্দর কিছু ফুল আর লতা গুল্ম । গাইডের কাছ থেকে শুনলাম এই জঙ্গলে বহু ধরনের ভেষজ উদ্ভিদ পাওয়া যায়। সবচেয়ে মনমুগ্ধকর গাছ গুলির মধ্যে চোখে পড়ল বিখ্যাত সুন্দরী, গেওয়া ও গরান গাছ।


সুন্দরবনের জঙ্গলের আরেকটি সবচেয়ে উল্লেখযােগ্য এবং অবিচ্ছেদ্য অংশ হলাে এখানকার প্রাণীকুল। সুন্দরবনের স্থলভাগ বিভিন্ন ধরনের প্রাণীদের স্বর্গরাজ্য। এদের মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখযােগ্য হলাে “রয়েল বেঙ্গল টাইগার”। যদিও বর্তমানে বাঘের সংখ্যা উল্লেখযােগ্যভাবে কমে যাওয়ার দরুন সহজে বাঘ চোখে পড়ে না।

জঙ্গল সাফারির প্রথম দিনে আমি বাঘ দেখতে পাইনি। তবে চোখে যা পড়েছিল তা কোনাে অংশে কম নয়। দূর থেকে আমি দেখেছিলাম সুন্দরবনের বিখ্যাত চিত্রা হরিণের পাল পানি খেতে এসেছে নদীর ধারে। গাছের ডাল থেকে উড়ে যাচ্ছে অদ্ভুত সুন্দর রঙের পাখিরা। এছাড়াও চোখে পড়লাে গাে-সাপ, বন বিড়াল আরাে অনেক কিছু। চলতে চলতে লােকমুখে জানতে পারলাম সুন্দরবনের জঙ্গলে অত্যন্ত সুদর্শন কিন্তু ভয়ংকর বিষাক্ত বহু সাপ রয়েছে। তাদের থেকে সাবধান থাকার জন্য ভ্রমণের সময় সঙ্গে গাইড এবং কাবালক অ্যাসিড রাখা বাধ্যতামূলক।

বাঙালি একদিকে যেমন ভ্রমণপিপাসু, অন্যদিকে তেমন খাদ্যরসিকও বটে তাই ভ্রমণে গিয়ে স্থানীয় রসনার স্বাদ না নিলে সেই ভ্রমণ অসম্পূর্ণ থেকে। যায়। এই উদ্দেশ্যেই সুন্দরবনের বিভিন্ন খাবার চেখে দেখতে গিয়ে। অভিভূত হয়ে পড়লাম। এখানকার স্থানীয়দের মাটির হাঁড়িতে রান্না করা বন মােরগের মাংসের ঝােলের স্বাদ কোনদিন ভুলতে পারবাে না। তাছাড়া জলবিহারের দিন লঞ্চের রান্না হওযা চিংড়ির ঝােলও ছিল অনবদ্য। এছাড়া এখানকার বন থেকে সংগ্রহ করা খাঁটি মধুর কথা বিশেষভাবে উল্লেখ করতে হয়। বিভিন্ন ধরনের টাটকা সুস্বাদু মাছে আমার রসনা তৃপ্তি যেন মুখে লেগে আছে।

এইভাবে তিনদিন সুন্দরবনে প্রকৃতির কোলে কাটিয়ে আমি পুনরায় বাসায় ফিরে এলাম। ফিরে আসার জন্য আমি বেছে নিয়েছিলাম নদীপথকে। অর্থাৎ সুন্দরবন থেকে সরাসরি লঞ্চে করে পুনরায় শহরে ফিরে আসা। সেই অভিজ্ঞতাও অদ্ভুত সুন্দর ছিল।

প্রকৃতির এই পরম আশ্রয়ে ঐ কয়েকটি দিন আমার পরবর্তী সারা বছরের জন্য বাঁচার রসদ জুগিয়ে দিলাে। সেজন্যই হয়তাে আজও রাতে শহরের ঘরের নরম বিছানায় ঘুমাতে গেলে লঞ্চে কাটানাে রাতের সেই জোৎসনাময় জঙ্গলের কথা কিংবা ট্রি-হাউজের জানালা থেকে পূর্ণিমার রাতে বাঘ দেখার স্মৃতি মনে ভেসে আসে। এখানেই ভ্রমণের প্রকৃত সার্থকতা নিহিত রয়েছে।


Answer 2

বিরতিহীন ব্যবস্ততায় আমাদের শরীর ও মন যখন একঘেয়েমিতে ভরে ওঠে, তখন নিত্যদিনের সেই চেনা চারপাশ থেকে আমাদের মন একটুখানি মুক্তির আনন্দের জন্য ছটফট করে। সেই সময় মনকে কিছুদিনের জন্য বিশ্রাম দিতে এবং নিজের ক্লান্তি ও একঘেয়েমি দূর করে জীবনের পরবর্তী ব্যস্ততার জন্য তৈরি হতে প্রযােজন ভ্রমণের।
ভ্রমণ আমাদের বর্তমান জীবনের এমন একটি অংশ যাকে অস্বীকার করে কোনােভাবেই ভালাে থাকা যায় না। ভ্রমণ আমাদের ক্লান্তি ও গ্লানিতে ভরে ওঠা মনকে পুনরায় কোন এক জাদুকাঠির ছোঁয়ায় সতেজ করে তােলে। আমি আদ্যোপান্ত
একজন ভ্রমণপিপাসু বাঙালি। প্রত্যেক বছর কোথাও না কোথাও ব্যস্ত জীবন থেকে কিছুদিনের মুক্তি খুঁজে নেওযার উদ্দেশ্যে আমি ছুটে যাই। তেমনই আমার ভ্রমণ গন্তব্য কক্সবাজার ।

আমাদের ভ্রমণের যাত্রা শুরু: ২০১৯ সালের অক্টোবর মাসে আমরা সকলে একত্রে আমাদের স্কুল প্রাঙ্গনে মিলিত হই এবং সকাল সাড়ে ৬ টায় আমাদের বাস রওনা দিল কক্সবাজারের উদ্দেশ্যে । বাস ছাড়ার আগ মুহুুর্তে আমাদের অভিভাবকদের মুখগুলাে দেখে খুবই কষ্ট হচ্ছিল, যেন ছেলেমেয়েরা অনেক দিনের জন্য অনেক দূরে চলে যাচ্ছে। সে যাই হােক ভােরের মুক্ত আলােয় আমাদের মুখে পড়ছে নতুন কিছু উদ্ভাবন এক জাগ্রত আশা। আশার ঘর বাঁধতে বাঁধতে গল্পগুজব হাসি শিক্ষকদের সাথে গান আনন্দ ছিল সকলের মাঝেই । এভাবেই প্রায় বাস চলতে শুরু করলাে, এভাবে চলতে চলতে প্রায় সাত থেকে আট ঘণ্টা চলার পর আমরা চট্টগ্রাম পৌছালাম। এখানে একটি হােটেলে প্রায় এক ঘণ্টা বিরতি দিয়ে আমরা আমাদের দুপুরের খাবার সেরে নিলাম। আবার বাস চলা শুরু করলাে এবার তিন থেকে চার ঘণ্টা চলার পর আমরা কক্সবাজার এসে পৌছালাম।


অতঃপর কক্সবাজার:  “কি করি আজ ভেবে না পাই পথ হারিয়ে কোন বনে যাই”। সকলেই যখন কক্সবাজার এসে পৌঁছলাম। তখনই আমাদের মনে এক নতুন আনন্দের পাশা জাগ্রত হল।  আমরা জীবনের প্রথম সমুদ্রের দেখা পেলাম এবং সকলের মনে আনন্দ জেগে উঠলাে অবশেষে আমরা কক্সবাজার এসে পৌছালাম। আমরা সকলে অবগত আছি যে কক্সবাজার হচ্ছে সারা বিশ্বের সপ্তম আশ্চর্য ভিতরে একটি যেখানে শুধু বাংলাদেশ থেকে নয় সারা বিশ্ব থেকে ভ্রমণের জন্য অনেক অতিথিরা আসেন। এ আন্তর্জাতিক মানের জায়গায় ভ্রমণ করতে পেরে আমরা সকলেই খুব আনন্দিত হয়েছিলাম।

ফেবার পালা: প্রায় দুই দিনের ভ্রমণ, শেষে আমরা যখন বাড়ি ফিরছিলাম ঠিক তখনই সকলের মনে একটু দুঃখ ভারাক্রান্ত হয়ে উঠছিল।  সমুদ্রের ঢেউ কলকল ধ্বনি সবকিছুই আমাদের মনের ভিতর বাঁধতে শুরু করলাে। অবশেষে আমরা পরদিন সকাল ভােরে আমাদের বাসায় এসে পোঁছলাম। আমাদের ভ্রমণের অভিজ্ঞতা ও আনন্দঘন মুহূর্ত গুলাে পরিবারের সদস্যদের কাছে বর্ণনা করলাম ।

Bangla Assignment Solve 2021 For Class 8

We will give you some outstanding idea for learning yours assignment with correct solving .Each class eight students like our post. Every students learn their assignments solution from various site in this day .The behind of this assignments solution has a some source .We tell you that path for better knowing about the solution  .Actually it’s a feelings about learn with one another students or source.. Our school students are very active and they are waiting for this . In the end we want to say, the most of school class eight students should take Bangla assignments, Answer, solution from our site.

At last, students should follow our site to get their best assignment, answer, and solution BD CIRCULER ZONE always think about student’s preparation. So keep follow us because class eight Bangla assignments now available at our web site.

You may also like